OrdinaryITPostAd

ছেলে ও মেয়েদের বাছাইকরা ইসলামিক নাম,

ভূমিকা
শিশুর জন্মের পর একটি সুন্দর নাম রাখা মা বাবার উপর দায়িত্ব।  পিতা মাতাকে অবশ্যই এদিকে নজর রাখতে হবে যে নাম টা যেন সুন্দর, সাবলীল এবং অর্থবহ হয়।এমন নাম রাখা উচিত নয় যে নামের অর্থ খারাপ। বা যে নাম অমুসলিমেরা ব্যবহার করে থাকে। নাম রাখার ব্যাপারে ইসলাম খুব সচেতন হওয়ার কথা বলেদিয়েছে। 
সুন্দর নাম রাখার তাগিদ দিয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কিয়ামতের দিন তোমাদের নিজ নাম ও পিতার নামে ডাকা হবে। সুতরাং তোমরা সুন্দর নাম রাখো।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৩০০)।
  
  সূচিপত্র 
❑নামের প্রভাব 
ছেলেদের নির্বাচিত ১০০ সুন্দর ইসলামি নাম:
কয়েকজন নবির নাম:
❑ জীবদ্দশায় জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত ১০জন সাহাবির নাম: 
আরও কিছু বদরি (বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী) সাহাবির নাম:
যে নাম রাখা ঠিক নয়
❑ ইসলামে যেসব নাম রাখা হারাম:
৩০ জন মহিলা সাহাবির নাম

নামের প্রভাব 
মানুষের জীবনে নামকরণের রয়েছে বিরাট প্রভাব ৷ হাদিসে এসেছে- হজরত সাঈদ ইবন মুসাইয়্যাব রাদিয়াল্লাহু আনহুর দাদা হাযন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট গেলে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তোমার নাম কি? তিনি বললেন আমার নাম হায়ন (শক্ত)। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, না বরং তোমার নাম হওয়া উচিত সাহল (সহজ, সরল)। তিনি উত্তরে বলেন, আমার পিতা যে নাম রেখেছেন তা আমি পরিবর্তন করব না। সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব বলেন, এরপর আমাদের পরিবারে পরবর্তীকালে কঠিন অবস্থা ও পেরেশানি লেগে থাকত। (বুখারি, মিশকাত) তাই অর্থ জেনে নাম রাখা জরুরি।
ছেলে ও মেয়েদের বাছাইকরা  ইসলামিক নাম,


ছেলেদের নির্বাচিত ১০০ সুন্দর ইসলামি নাম:

নিম্নে ছেলেদের জন্য নির্বাচিত ১০০ সুন্দর ইসলামি নাম পেশ করা হলো:

❑ আল্লাহর নামের সাথে আরবি ‘আব্দ’ (বান্দা) শব্দটিকে সম্বন্ধিত করে নাম রাখতে হবে
এমন কিছু নাম:

১. আব্দুল্লাহ (عبد الله-আল্লাহর বান্দা)
২. আব্দুর রহমান (عبد الرحمن-রহমান বা অতিশয় দয়ালুর বান্দা)।
৩. আব্দুর রহিম (عبد الرحيم-করুণাময়ের বান্দা),
৪. আব্দুল আজিজ (عبد العزيز- পরাক্রমশালীর বান্দা),
৫. আব্দুল মালিক (عبد المالك মালিক বা অধিপতির বান্দা),
৬. আব্দুল কারিম (عبد الكريم-সম্মানিতের বান্দা),
৭. আব্দুল আহাদ (عبد الأحد- এক সত্তার বান্দা),
৮. আব্দুস সামাদ (عبد الصمد- পূর্ণাঙ্গ কর্তৃত্বের অধিকারীর বান্দা),
৯. আব্দুল ওয়াহেদ (عبد الواحد-একক সত্তার বান্দা),
১০. আব্দুল কাইয়ুম (عبد القيوم-অবিনশ্বরের বান্দা),
১১. আব্দুস সামী (عبد السميع- সর্বশ্রোতার বান্দা),
১২. আব্দুল হাই (عبد الحي- চিরঞ্জীবের বান্দা),
১৩. আব্দুল খালেক (عبد الخالق- সৃষ্টিকর্তার বান্দা),
১৪. আব্দুল বারী (عبد الباري- স্রষ্টার বান্দা),
১৫. আব্দুল মাজিদ (عبد المجيد- মহিমান্বিত সত্তার বান্দা)
১৬. আব্দুল মাওলা (عبد المولى- মাওলার বান্দা),
১৭. আব্দুল মুজিব (عبد المجيب- উত্তরদাতার বান্দা),
১৮. আব্দুল মুমিন (عبد المؤمن-নিরাপত্তা দাতার বান্দা)
১৯. আব্দুল ইলাহ (عبد الإله-উপাস্যের বান্দা),

❑ কয়েকজন নবির নাম: (নবিদের নামের পরে 'আলাইহি সালাম' পাঠ করুন)
[আল্লাহর নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর এক ছেলের নাম রেখেছিলেন আল্লাহর নবি এবং বংশগতভাবে তার পূর্বপুরুষ ইবরাহিম-আ. এর নামে]

২০. মুহাম্মদ (محمد)
২১. আহমদ (أحمد)
২২. ইবরাহিম (إبراهيم)
২৩. মুসা (موسى)
২৪. ইসা (عيسى)
২৫. নুহ (نوح)
২৬. হুদ (هود)
২৭. লুত (لوط)
২৮. শিস (شيث)
২৯. হারুন (هارون)
৩০. শুয়াইব (شعيب)
৩১. আদম (آدم) ইত্যাদি।

❑ জীবদ্দশায় জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত ১০জন সাহাবির নাম: (সাহাবিদের নামের শেষে 'রাদিয়াল্লাহু আনহু' পাঠ করুন)
৩২. আবু বকর (أبو بكر)
৩৩. উমর (عمر)
৩৪. উসমান (عثمان)
৩৫. আলি (علي)
৩৬. তালহা (طلحة)
৩৭. জুবাইর  (زبير)
৩৮. আব্দুর রহমান (عبد الرحمن)
৩৯. সাদ (سعد)
৪০. সাইদ (سعيد)
৪১. আবু উবাইদা (أبو عبيدة)
❑ বদরের যুদ্ধে শহিদ হওয়া কয়েকজন সাহাবির নাম:
৪২. আব্দুল্লাহ (عبد الله)
৪৩. মুনযির (منذر)
৪৪. উরওয়া (عروة)
৪৫. হামজা (حمزة)
৪৬. জাফর (جعفر)
৪৭. মুসয়াব (مصعب)
৪৮. উবাইদা (عبيدة)
৪৯. খালেদ (خالد)
৫০. উমর (عمر)

বিশিষ্ট সাহাবি জুবাইর ইবনে আওয়াম রা. তার ৯ জন ছেলের নাম রেখেছিলেন বদর যুদ্ধে শহিদ হওয়া উপরোক্ত ৯ জন সাহাবির নামে। [তাসমিয়াতুল মাওলুদ-বকর আবু যায়দ ১/১৭]

❑ আরও কিছু বদরি (বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী) সাহাবির নাম:
৫১. আমর (عمرو)
৫২. উমায়ের (عمير)
৫৩. আমের (عامر)
৫৪. আম্মার (عمار)
৫৫. জায়েদ (زيد)
৫৬. খাব্বাব (خباب)
৫৭. তোফায়েল (طفيل)
৫৮. বিলাল (بلال)
৫৯. সালেম (سالم)
৬০. সুহাইব (صهيب)
৬১. মাসউদ (مسعود)
৬২. খাব্বাব (خباب)
৬৩. নোমান (نعمان)
৬৪. হারিস (حارث)
৬৫. আসিম (عاصم)
৬৬. বশির (بشير)
৬৭. মুবাশশির (مبشر)
৬৮. আনাস (أنس)
৬৯. মুনজির (منذر)
৭০. উকবা (عقبى)
৭১. মুয়াজ (معاذ)
৭২. আবু লুবাবা (أبو لبالة)
৭৩. আবু সিনান (أبو سنان)
৭৪. আবু দুজানা (أبو دجانة)
৭৫. আবু হুযায়ফা (أبو حذيفة)
❑ নির্বাচিত আরও কিছু সুন্দর নাম:
৭৬. উসামা (أسامة-সিংহ),
৭৭. আফিফ (عفيف-পুত পবিত্র),
৭৮. হামদান (حمدان-প্রশংসাকারী),
৭৯. লাবিব (لبيب-বুদ্ধিমান),
৮০. রাজিন (رزين-গাম্ভীর্য শীল),
৮১. রাইয়ান (ريَّان-জান্নাতের দরজা বিশেষ),
৮২. মামদুহ (ممدوح-প্রশংসিত),
৮৩. নাবহান (نبهان- খ্যাতিমান),
৮৪. নাবিল (نبيل-শ্রেষ্ঠ),
৮৫. নাদিম (نديم-অন্তরঙ্গ বন্ধু),
৮৬. ইমাদ (عماد- সুদৃঢ় স্তম্ভ),
৮৭. মাকহুল (مكحول-সুরমা চোখ),
৮৮. মাইমুন (ميمون-সৌভাগ্যবান),
৮৯. তামিম (تميم -গঠনগত ভাবে ও চারিত্রিক দিক দিয়ে পূর্ণাঙ্গ, শক্ত),
৯০. হুসাম (حُسَام-ধারালো তরবারি),
৯১. বদর (بدر-পূর্ণিমার চাঁদ),
৯২. হাম্মাদ (حماد-অধিক প্রশংসা কারী),
৯৩. ফাওজান (فوزان-সফল, বিজয়ী),
৯৪. সাফওয়ান (صفوان-স্বচ্ছ শিলা),
৯৫. গানেম (غانم- যুদ্ধজয়ী, বিজয়ী),
৯৬. খাত্তাব (خطاب-সুবক্তা),
৯৭. সাবেত (ثابت-অবিচল),
৯৮. জারির (جرير-উটের লাগাম বা উটের রশি)
৯৯. জুনাদা (جنادة-সাহায্যকারী, সৈনিক অথবা পুরু সমভূমি ), 
১০০. শাকের (شاكر-কৃতজ্ঞ)

যে নাম রাখা ঠিক নয়

০১. আল্লাহর নাম নয় এমন নামের সঙ্গে গোলাম বা আব্দ (বান্দা) যোগ করে নাম রাখা যাবে না৷ যেমন- আব্দুশ শামস (সূর্যের উপাসক) আব্দুল কামার (চন্দ্রের উপাসক), আব্দুল মোত্তালিব (মোত্তালিবের দাস), আব্দুল কালাম (কথার দাস) ইত্যাদি।
০২. আবার আল্লাহর গুণবাচক নামের মধ্যে ‘আব্দ’ শব্দটা থাকলেও ডাকার সময় ‘আব্দ’ শব্দটা ছাড়াই ব্যক্তিকে ডাকা হয়। যেমন আব্দুর রহমানকে ডাকা হয় রহমান বলে৷ আব্দুর রহিমকে ডাকা হয় রহিম বলে। এটি অনুচিত। যদি দ্বৈত শব্দের নাম ডাকা কষ্টকর মনে হয় সেক্ষেত্রে অন্য নাম নির্বাচন করাই শ্রেয়।


০৩. মানুষ যে উপাধির উপযুক্ত নয় অথবা যে নামের মধ্যে মিথ্যাচার রয়েছে এমন নামও রাখা যাবে না। যেমন- শাহেনশাহ (জগতের বাদশাহ), মালিকুল মুলক (রাজাধিরাজ), সাইয়্যেদুন নাস (মানবজাতির নেতা) ইত্যাদি।

০৪. দাম্ভিক ও অহংকারী শাসকদের নামে নাম রাখা। যেমন- ফেরাউন, হামান, কারুন, ওয়ালিদ ৷ শয়তানের নামে নাম রাখা। যেমন- ইবলিস, ওয়ালহান, আজদা, খিনজিব, হাব্বাব ইত্যাদি৷
০৫. একদল আলেম কুরআন শরীফের মধ্যে আগত অস্পষ্ট শব্দগুলোর নামে নাম রাখাকে অপছন্দ করেছেন। যেমন- ত্বাহা, ইয়াসিন, হামিম ইত্যাদি। যেভাবে নাম রাখতে হয়- আল্লাহর নামের আগে আব্দ যোগ করে আব্দুল্লাহ কারো নাম রাখা খুবই উত্তম। যেমন আব্দুর রহমান, আব্দুল করিম, আব্দুর রহিম, আব্দুল আউয়াল, আব্দুল কুদ্দুস প্রভৃতি। ডাকার সময় অবশ্যই আব্দ যোগ করেই ডাকতে হবে। অন্য কোনো শব্দ যোগেও নামকে শ্রুতিমধুর ও অর্থবহ করা যায়। যেমন-আতাউল্লাহ, রুহুল্লাহ, নূরুল্লাহ, রহমতউল্লাহ, ইত্যাদি।

❑ ইসলামে যেসব নাম রাখা হারাম:
‘আব্দ’ বা ‘গোলাম’ শব্দটিকে আল্লাহর নাম ছাড়া অন্য কোন শব্দের সাথে সম্বন্ধিত করে নাম রাখা হারাম। যেমন:
১. আব্দুল ওজ্জা (ওজ্জার উপাসক),
২. আব্দুশ শামস (সূর্যের উপাসক/রবি দাস),
৩. আব্দুল কামার (চন্দ্রের উপাসক, চন্দ্রদাস, রজনীকান্ত দাস)
৪. আব্দুল কালাম (কথার উপাসক),
৫. আব্দুন নবি (নবির উপাসক),
৬. আব্দ আলী (আলি-এর উপাসক), (আব্দুল আলি নামে কোনও সমস্যা নেই। কারণ আল আলি (العلي) আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম)
৭. আব্দুল হুসাইন (হুসাইন-এর উপাসক)।
৮. আব্দুল কালাম (কথার দাস),
৯. আব্দুল কাবা (কাবা গৃহের দাস),
১০. আব্দুল মসিহ (ইসা মসিহের দাস)
১১. আব্দুল হুসাইন (হুসাইনের দাস),
১২. আব্দুল আমির (গভর্নরের দাস),
১৩. গোলাম মুহাম্মদ (মুহাম্মদের গোলাম),
১৪. গোলাম রসুল (রসুলের গোলাম),
১৫. গোলাম নবি (নবির গোলাম),
১৬. গোলাম মোস্তফা (নবি মোস্তফার গোলাম)
১৭. গোলাম হুসাইন (হুসাইন-এর গোলাম)
(শাইখ নুরুল্লাহ তারিফ-এর 'নাম করণে ইসলামি দিক-নির্দেশনা' শীর্ষক একটি প্রবন্ধ থেকে অনেকগুলো নাম সংগ্রহ করা হয়েছে। আল্লাহ তাকে উত্তম বিনিময় দান করুন। আমিন)
- আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
#abdullahilhadi

৩০ জন মহিলা সাহাবির নাম

[এই ত্রিশজন সাহাবীর নাম অনেকেই রাখেন, কিন্তু বেশিরভাগই জানেন না যে এগুলো সাহাবীর নাম। এই কারণে এখানে তুলনামূলক ‘আনকমন’ ত্রিশটি নাম দেয়া হয়েছে। সাহাবীদের কমন নাম প্রায় সবাই জানেন। নাম পছন্দের পর সিদ্ধান্ত নেবার আগে আশেপাশের কোনো আলেমের কাছ থেকে অর্থ জেনে নিবেন।]
অনেকেই নারী সাহাবীদের নামে মেয়ে সন্তানের নাম রাখতে চান। এটা প্রশংসনীয়। সাহাবীরাও জেনেবুঝে সাহাবীদের নামে তাঁদের সন্তানদের নাম রাখতেন। ৩০ জন নারী সাহাবীর নাম দেয়া হলো। আপনারা চাইলে নিজেদের সন্তান, আত্মীয়-স্বজনদের সন্তানের জন্য প্রস্তাব রাখতে পারেন।
১। রুমাইসা (রুমাইসা বিনতে মিলহান রা.)
২। নুসাইবা (নুসাইবাহ বিনতে কা’ব রা.) 
৩। ফারিয়াহ (ফারিয়াহ বিনতে আসয়াদ রা.)
৪। আনিসা (আনিসা বিনতে তালহা রা.)
৫। আতিকা (আতিকা বিনতে যায়িদ রা.)
৬। লুবাবা (লুবাবা বিনতে হারিস রা.)
৭। নাফিসা (নাফিসা বিনতে উমাইয়্যা রা.)
৮। জুয়াইরিয়া (জুয়াইরিয়া বিনতে আবি জাহেল রা.)
৯। সাওদা (সাওদা বিনতে জাম’আ রা.)
১০। উমামা (উমামাহ বিনতে আবিল আ’স রা.)
১১। তামিমা (তামিমাহ বিনতে ওয়াহাব রা.)
১২। বারাকাহ (বারাকাহ বিনতে ইয়াসির রা.)
১৩। খাওলা (খাওলা বিনতে হাকিম রা.)
১৪। আরওয়া (আরওয়া বিনতে কুরাইজ রা.)
১৫। জামিলা (জামিলাহ বিনতে সা’দ রা.)
১৬। সুহাইলাহ (সুহাইলাহ বিনতে মাসউদ রা.)
১৭। খালিদা (খালিদাহ বিনতে হারিস রা.)
১৮। সাবিয়াহ (সাবিয়াহ আসলামিয়া রা.)
১৯। লুবনা (লুবনা বিনতে সাওয়ার রা.)
২০। আফরা (আফরা বিনতে উবাইদ রা.)
২১। সালমা (সালমা বিনতে উমাইস রা.)
২২। মাইমুনা (মাইমুনা বিনতে হারিস রা.)
২৩। মারিয়া (মারিয়া কিবতী রা.)
২৪। সুমাইয়া (সুমাইয়া বিনতে খুববাত রা.)
২৫। শিফা (শিফা বিনতে আব্দিল্লাহ রা.)
২৬। আসমা (আসমা বিনতে উমাইস রা.)
২৭। শায়মা (শায়মা বিনতে হারিস রা.)
২৮। বুশরা (বুশরা বিনতে সাফওয়ান রা.)
২৯। লাইলা/লায়লা (লাইলা বিনতে মিনহাল রা.)
৩০। রুফাইদা (রুফাইদা আল আসলামিয়া রা.)

সংগ্রহে :
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার
সৌদি আরব।
#abdullahilhadi 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪